what does Islam exactly talk About? at a glance- (Ainul Bary),আইনুল বারী

৮৮. what does Islam exactly talk About? at a glance:-(Ainul Bary)আইনুল বারী

-------------------------------------------------------------
One God, One Command
One Humanity,One World
Unity,Unified....
--------------------------------------------------------------
drawing a sketch in elaborations:-

1. Surrender to One God (Tawhid)
2. Unity/Oneness of Humanity, One Religion for Humanity
3. the Straight Path(Sirat al-Mustaqim), the Right Path
4. Divine Justice
5. Equity and Justice on Earth
6. Self-Purification
7. Balanced Life
8. Global Peace
9. Golden Mean
10. the Balance with Spiritual Life and Practical Life
11. Prayer and Practice,
Honest Thinking(Ikhlaas e Niat) and Honest Act(Ikhlaas e Amal)
12. Struggle for good and Protest evil in best possible way
13. Humanity without any kind of racism/communal/cult identity
14. Sound Family-Bondage
15. Interdependent/Complimentary/Participatory/Equity based (on Principle of Equity)
Role of Man/Woman in Conjugal/Family/Legal/Societal Life
(as defined
a.Equality is giving people the same thing.
b. Equity: giving people thing in justice with fairness. in Islam men/women
are given the right of equity.)
16. Class wise/Group wise/Institutional Responsibilities
17. Poverty Alleviation
18. Welfare State and Good society
19. Grooming up Civilizations through the Right Track
20. the Betterment for Co-Existing Humanity-Other Species as well
21. obtaining all the Success in Here-Life and After-Life.
(p e a c e)

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

'শুন হে মানুষ ভাই, সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।' : আমি মানুষ বনাম আমি মুসলমান-আইনুল বারী

' শুন হে মানুষ ভাই , সবার উপরে মানুষ সত্য , তাহার উপরে নাই। ' : আমি মানুষ বনাম আমি মুসলমান - আইনুল বারী ----  -------------  ' শুন হে মানুষ ভাই , সবার উপরে মানুষ সত্য , তাহার উপরে নাই। ' - চতুর্দশ খৃষ্টাব্দের বৈষ্ণব কবি চন্ডীদাস যারা মানবতাবাদী ও নাস্তিক , তারা যুক্তি দিয়ে নিজেদের পরিচয় দিতে চান , আমরা মানুষ। আমরা হিন্দু না , খৃস্টান না , মুসলমান না , আমরা মানুষ। সবার উপরে মানুষ সত্য , তাহার উপরে নাই। অন্যদিকে , ধর্মীয় পরিচয়ে এমন উদারতা নেই , তার বদলে আছে সাম্প্রদায়িকতা , বিভেদের সংকীর্ণতা। যখন কেউ বলে , আমি মুসলমান , আমি খৃস্টান , আমি বৌদ্ধ , আমি শিখ , আমি জৈন , তখন তাকে অন্য সকল সম্প্রদায়ের মানুষকে বাদ দিয়ে চিন্তা করতে হয় । ' মানুষ ' বললে এর ভেতরে সবাই চলে আসে , জটিলতা থাকে না। অসহায় একজন মানুষের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে ভাবতে হয় না মানুষটি ইহুদী , নাকি খৃস্টান , নাকি মুসলমা্‌ন নাকি নাস্তিক। সে একজন মানুষ , এ পরিচয়ই যথেষ্ট। মানুষ পরিচয়ের মাঝে সাম্প্রদায়িক ঘৃণা-বিদ্বেষ , দ্বিধা-দ্বন্দ্ব , এসব থাকে না। একেই বলে মানবতা। প্রক...
Read more

অপব্যাখ্যাত আয়াত ৪ঃ৩৪- স্ত্রীকে প্রহার করা কি ইসলামে অনুমোদিত?-আইনুল বারী

১১১. অপব্যাখ্যাত আয়াত ৪ঃ৩৪- স্ত্রীকে প্রহার করা কি ইসলামে অনুমোদিত? -আইনুল বারী ----------------------------------------------------------------------------- অপব্যাখ্যাত আয়াত ৪ঃ৩৪- স্ত্রীকে প্রহার করা কি ইসলামে অনুমোদিত? ----------------------------------------------------------------------------- (১) ৪ঃ৩৪ আয়াতটির যে ধরনের বাংলা অনুবাদ সচরাচর করা হয়, তা হলোঃ ‘পুরুষেরা নারীদের উপর দায়িত্বশীল (কাওয়াম)। এ জন্য যে, আল্লাহ একের উপর অন্যের বৈশিষ্ট্য দান করেছেন এবং এ জন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে। সে মতে বিশ্বাসী স্ত্রীগণ হয় অনুগত ও আল্লাহ যা সংরক্ষণযোগ্য করেছেন লোকচোখের অন্তরালেও তার সংরক্ষণ করে। আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা করো তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ করো এবং প্রহার করো (?) (ইদ্রিবুহুন্না-ক্রিয়াপদ ‘দা-রা-বা’)। যদি তাতে তারা বাধ্য হয়ে যায়, তবে আর তাদের জন্য অন্য কোনো পথ অনুসন্ধান করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ।’-সূরাহ নিসা(অধ্যায়-৪),আয়াত-৩৪ আয়াতটির অপব্যাখ্যা মূলতঃ 'দা-রা-বা' শব্দটিকে ঘিরে ও কয়েকটি হাদিসের উদাহরণ টেনে। দা-রা-বা অর্থ করা হয় ...
Read more

আল্লাহ সব কিছু দেখেন, সবকিছু শোনেন, আল্লাহ প্রকাশ্য ও গোপন সব কিছুর স্বাক্ষীঃ বিশ্বাস ও অবিশ্বাস -আইনুল বারী

১১৪.আল্লাহ সব কিছু দেখেন , সবকিছু শোনেন , আল্লাহ প্রকাশ্য ও গোপন সব কিছুর স্বাক্ষীঃ বিশ্বাস ও অবিশ্বাস  -আইনুল বারী ------------ আল্লাহ সব কিছু দেখেন, সবকিছু শোনেন, আল্লাহ প্রকাশ্য ও  গোপন সব কিছুর স্বাক্ষীঃ বিশ্বাস ও অবিশ্বাস  ----------- নৈতিকতার ভিত্তি হিসেবে ধর্মকে যারা অস্বীকার করে, তাদের কাছে মানবিক মূল্যবোধ ও তার মানদন্ড ব্যক্তিগত বিবেচনার বিষয়, যেখানে নিজেই নিজের প্রধান বিচারক। নিশ্চয় মানুষ শেষ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্তেই চলে, তবে পরম সত্তার স্বীকৃতি বিশ্বাসী ও অবিশ্বাসীর মাঝে সুস্পষ্ট ব্যবধান এনে দেয় । যদি এক পরম সত্তার প্রতি পবিত্র বিশ্বাস এনে উন্নত নৈতিক জীবন যাপনের চেষ্টা করি, তা হলে দেখবো আচরণে-কাজে কতো অসামান্য পরিবর্তন এসেছে। তা যেনো এক পরশ পাথরের ছোঁয়া। (২) কুর'আনে বারবার এসেছে, আল্লাহ সব কিছু দেখেন, সবকিছু শোনেন, আল্লাহ মানুষের প্রকাশ্য ও গোপন সব কিছু জানেন, সবকিছুরই স্বাক্ষী আল্লাহ। এ কথাগুলি একজন অবিশ্বাসীর কাছে কোনো তাৎপর্য বহন করে না। ফলে তাদের ভেতরের ও বাইরের দ্বিমুখী সত্তার বৈপরীত্য জেনে ফেলার কেউ নেই ভেবে তারা আস্বস্তিবোধও করে না। অথচ...
Read more